#seduction

wist@diasp.org

A quotation by Goethe, Johann von

If I may be his guide, you’ll lose him yet;
I’ll subtly lead him my way, if you’ll let
Me do so; shall we have a bet?

[Was wettet Ihr? den sollt Ihr noch verlieren!
Wenn Ihr mir die Erlaubnis gebt,
Ihn meine Straße sacht zu führen.]

Johann Wolfgang von Goethe (1749-1832) German poet, statesman, scientist
Faust: a Tragedy [eine Tragödie], Part 1, sc. 3 “Prologue in Heaven,” l. 320ff [Mephistopheles] (1808-1829) [tr. Luke (1987)]

#quote #quotation #betting #corruption #devil #God #seduction #temptation #wager
Sourcing and notes: https://wist.info/goethe-johann/55503/

cladust@pubpod.alqualonde.org

সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসরের চাকরি গিয়েছিল তিনি ইন্সটাগ্রামে নিজের বিকিনি পড়া ছবি দিয়েছিলেন বলে। এই পুরোনো ঘটনাই আবার চাগার দিয়ে উঠেছে নতুন করে। ভালোই তো, আমেরিকার অনুসরণ করেই যখন দাড়িওলা দাদুর নেতৃত্বে অগ্নিপথ হচ্ছে এই দেশে, তাইলে আমেরিকার মত এখানেও স্টুডেন্ট টিচারের সেক্সুয়াল ইনসিডেন্টের কেস ঘটে যাক এবার। আমেরিকার সংবাদমাধ্যমে তো এমনকি শিক্ষিকা সেক্স করেছে মাইনর ছাত্রের সাথে নিজের শারীরিক চাহিদা আর ফ্যান্টাসি/ফেটিশ পূরণ করার জন্য এমন রিপোর্ট ভুড়ি ভুড়ি। 😆 অধ্যাপিকা বলছেন, তার ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট প্রাইভেট... ছাত্রের দেখতে পাবার কথা নয়, কিন্তু ২৪ ঘন্টা পর মুছে যাওয়া ডিসাপিয়ারিং স্ট্যাটাস থেকে দেখতে পারে, হতে পারে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে লিক হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় তার ব্যাক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে। আর ছাত্রের বাবা বলছে, ১৮ বছরের ছেলেকে অধ্যাপিকার 'যৌন উত্তেজনামূলক' পোষাক পরিহিত অবস্থার ছবি দেখার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলে তিনি লজ্জায় পরে গিয়েছেন। 😆 আমার কথা হল, ইন্সটাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটারে অ্যাকাউন্ট কেন খোলা হয়? ছবিগুলো, ভিডিওগুলো লোক দেখাবার জন্য তো? সেটা না হলে যে কোনো মেসেঞ্জিং সার্ভিসে গ্রুপ করে শুধু প্রিয় মানুষদের সাথেই অ্যালবাম শেয়ার করুন নাহ্? পাব্লিক প্ল্যাটফর্মে এসছেন কেন? অনেক মেসেঞ্জারে তো সার্ভারে ডেটা সেভ করবার‌ও বন্দোবস্ত আছে, তবে? আর এই কারণেই ইন্সটাগ্রাম, ফেসবুকে প্রাইভেট প্রোফাইল সিস্টেম থাকাটাই উচিৎ নয়! অধ্যাপিকার জানা উচিৎ প্রোফাইল প্রাইভেট থাকলেও বেশীরভাগক্ষেত্রেই ডিসাপিয়ারিং স্ট্যাটাস পাব্লিক থেকে যায়। এমতাবস্থায় তার ছাত্র কেন তার বিকিনি পরিহিত ছবি দেখে খেঁচে মাল ফেলতে যাবেন না? তাইলে নিশ্চয় সেই মহিয়সী লোকজনকে তার ছবিটি দেখাতেই চেয়েছিলেন। চাইলেই যে কোনো ডিসাপিয়ারিং স্ট্যিটাস‌ও সেভ করা সম্ভব, লক করা ফটো ও প্রোফাইলের তথ্য সহ, এসব ইউসলেস! কার কোন ব্যাক্তিস্বাধীনতার কথা বলছেন প্রফেসর? আপনি একজন শিক্ষিকা! নিজেকে শৃঙ্খলে না বাঁধলে, ছাত্রকে শৃঙ্খলা শেখাবেন কিকরে? আপনি কোনো বিপিও তে কাজ করেন না, যে আপনার উদার নিয়ন্ত্রণহীন ব্যক্তিস্বাধীনতা থাকবে, আপনি আমাদের মতো নন, যে কারণে আমি শিক্ষক ন‌ই। আমাকে অনেকেই বলে সকাল বিকেল শিক্ষক হতে, আমি হ‌ইনি, আমি দুশ্চরিত্র হয়েই ভালো আছি। আর ছাত্রের বাবাও কি উত্তেজনা অনুভব করেছিলেন? সেটা জানতে মন চায়। 😆 বিদ্যালয়, শিক্ষা দপ্তর, বিশ্ববিদ্যালয়কে বলব, এইসব বিষয় নিয়ে চিন্তা না করে বরঞ্চ নিজেদের সংস্থাগুলোতে যেসব অন্যায়, দূর্নীতি, তোলাবাজি চলছে সেসব নিয়ে চিন্তা করা শুরু করুন! দু'দিন আগে পাড়ার অনতিদূরে এক দোকানে লোকজনের কথোপকথন শুনলাম, শিক্ষকরা আজকাল কত চরিত্রহীন, সবসময় শিক্ষকরা কোনো না কোনো ছাত্রীকে 'করে' বেড়াচ্ছে, এরম খবর অনেক আসছে। তা শুনে অন্য এক লোক বলল, 'তাইলে তুমি খবরের কাগজ পড়ো না, তাইলেই ওসব খবর পাবে না।' ব্যাপারটা ঠিক তা নয়, আমাদের সময়‌ও এরম খবর আমার কানে অনেক আসত। চুপচাপ ছিলাম, সবাই ভাবত আমি কিছুই বুঝিনা, কিছুই শুনছিনা, আস্ত বোকাচোদা একটা। 😆 তথাকথিত স্যারদের ছাত্রীর স্কার্ট পেন দিয়ে তুলে পেছনের ছাত্রকে দেখানোর গল্প, হেডস্যার আর এক ম্যাডামকে নিয়ে বাথরুমে ছাত্রদের অশ্লীল গ্রাফিটি, কিছুই ভুলে যাইনি আজো। ম্যাডাম ক্লাস করাবার সময়, তার শরীর নিয়ে ফিসফাস মন্তব্য আর পেছনের বেঞ্চে বসে কিছু ছাত্রের খেঁচা খেঁচি করা, কিছুই এড়ায় নি। আরেক স্যার তো নিজের ছাত্রীকেই বিয়ে করে বসলেন। তার আগে কিসব হয়েছে সে কি আর কান এড়িয়েছে? আচ্ছা ডিফারেন্সটা কি 'আধদামড়া' ছিল? খেয়াল নেই ঠিক। নাম কারোর নিইনি। 😏 অনেক বিশেষ জায়গায় অনলাইন ও অফলাইন এই ধরণের লুকিয়ে তোলা চলমান চিত্রকথাও দেখেছি তৃতীয় পার্টির চোখ দিয়ে। ঘটনাগুলো প্রকাশ্যে এসে পড়ে যেন বলতে চায়, 'রাজা, তোর কাপড় কোথায়?' সমাজটাই তো এই রাজা, তাইনা? আমার এক প্রাক্তন পরিচিত 'বিচ' -এর থেকেও বহুদূরের স্যার ছাত্রীর রসালো গল্প শুনেছিলাম আবছায়াভাবে, আর কিছু স্কুলের মহিয়সীর শশাপ্রীতির, অতঃপর বন্দী হয়ে পড়া শশা দূর্ঘটনা ও তাই নিয়ে হাসপাতাল যাত্রা। 😆 #StXavier's #teacher #bikini #student #seduction #indecency

https://bengali.news18.com/news/kolkata/st-xaviers-kolkata-forces-prof-to-quit-as-students-looked-at-her-bikini-pictures-on-instagram-rm-865224.html